ঢাকা ১২:২৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আইসিইউতে ভর্তি আরও ৩ জন

যশোরে করোনায় একজনের মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক, যশোর
  • আপডেট সময় : ১১:৪৭:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫
  • / 34

করোনা

দৈনিক দেশ আমার অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

যশোরে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১৮ জুন) ভোরে যশোর জেনারেল হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

মৃত ব্যক্তি শেখ আমির হোসেন (৬০), যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার জহুরপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি মৃত শেখ মকছেদ আলীর ছেলে।

হাসপাতালের আইসিইউ বিভাগের ইনচার্জ ডা. রবিউল ইসলাম তুহিন জানান, আমির হোসেনকে ৫ জুন পেটব্যথা নিয়ে যশোর জেনারেল হাসপাতালের মডেল ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। ১৫ জুন তার শরীরে জ্বরসহ করোনার উপসর্গ দেখা দেয়। শারীরিক অবস্থা অবনতির দিকে যাওয়ায় চিকিৎসকরা তাকে আইসিইউতে স্থানান্তরের পরামর্শ দেন। তবে শয্যা খালি না থাকায় সেদিনই তাকে আইসিইউতে নেওয়া সম্ভব হয়নি।

পরদিন মঙ্গলবার সকালে আইসিইউতে শয্যা খালি হলে সেখানে তাকে স্থানান্তর করা হয়। একই দিন তার পরিবার একটি বেসরকারি ল্যাবে র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষার জন্য নমুনা দিলে রিপোর্টে করোনা পজিটিভ আসে। এরপর বুধবার ভোরে তার মৃত্যু হয়।

ডা. তুহিন আরও জানান, মৃত ব্যক্তি কিডনিজনিত জটিলতায় ভুগছিলেন এবং আগেই সার্জারি বিভাগের রোগী ছিলেন। বর্তমানে হাসপাতালের আইসিইউতে আরও তিনজন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন, যাদের করোনা উপসর্গ রয়েছে। তাদের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আইসিইউতে ভর্তি আরও ৩ জন

যশোরে করোনায় একজনের মৃত্যু

আপডেট সময় : ১১:৪৭:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫

যশোরে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১৮ জুন) ভোরে যশোর জেনারেল হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

মৃত ব্যক্তি শেখ আমির হোসেন (৬০), যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার জহুরপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি মৃত শেখ মকছেদ আলীর ছেলে।

হাসপাতালের আইসিইউ বিভাগের ইনচার্জ ডা. রবিউল ইসলাম তুহিন জানান, আমির হোসেনকে ৫ জুন পেটব্যথা নিয়ে যশোর জেনারেল হাসপাতালের মডেল ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। ১৫ জুন তার শরীরে জ্বরসহ করোনার উপসর্গ দেখা দেয়। শারীরিক অবস্থা অবনতির দিকে যাওয়ায় চিকিৎসকরা তাকে আইসিইউতে স্থানান্তরের পরামর্শ দেন। তবে শয্যা খালি না থাকায় সেদিনই তাকে আইসিইউতে নেওয়া সম্ভব হয়নি।

পরদিন মঙ্গলবার সকালে আইসিইউতে শয্যা খালি হলে সেখানে তাকে স্থানান্তর করা হয়। একই দিন তার পরিবার একটি বেসরকারি ল্যাবে র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষার জন্য নমুনা দিলে রিপোর্টে করোনা পজিটিভ আসে। এরপর বুধবার ভোরে তার মৃত্যু হয়।

ডা. তুহিন আরও জানান, মৃত ব্যক্তি কিডনিজনিত জটিলতায় ভুগছিলেন এবং আগেই সার্জারি বিভাগের রোগী ছিলেন। বর্তমানে হাসপাতালের আইসিইউতে আরও তিনজন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন, যাদের করোনা উপসর্গ রয়েছে। তাদের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।